আসুন
আজ আমরা ঢাকা বাংলাদেশের ঐতিহাসিক রমনা কালী মা তার প্রতিমা দর্শন করি
পাথরের বেদীর উপর শ্রীশ্রী
ভদ্রকালীর সুউচ্চ প্রতিমা। চতুর্ভুজা মা দেবাদিদেব মহাদেব এর উপর
দণ্ডায়মান; দু’পাশে ডাকিনী-যোগিনী। মায়ের কণ্ঠে মুণ্ডমালা ও লাল জবা ফুলের
মালা। তিনি লাল বস্ত্র পরিহিতা। মা ভদ্রকালীর এই প্রতিমার সামনে দাঁড়ালেই
মনে এক বিচিত্র অনুভূতি জাগে। বিক্ষিপ্ত চিত্ত ভক্তিভাবে ভরে যায়।
মায়ের সামনে দাঁড়িয়ে ১৯৭১ এ বর্বর পাকিস্থানি সেনাদের ধ্বংসযজ্ঞের কথা ভাবলে এখনও যেন বুকটা কেঁপে ওঠে। ১৯৭১ সালের ২৬ ও ২৭ মার্চ- এই দুটো দিন রমনা কালী মন্দিরের পবিত্র ভূমি ঘিরে যে বিভীষিকার রাজত্ব তৈরি হয়েছিলো তা ইতিহাসের নিকৃষ্ট বর্বরতার একটি উদাহরণ। এক তীর্থভূমি রাতারাতি পরিনত হয়েছিলো বধ্যভূমিতে। ১৯৭১ সাল থেকে ২০০০ সাল- এই ৩০ বছর এখানে কোন মন্দিরই ছিল না।
জনশ্রুতি আছে যে, প্রায় সাড়ে ৫০০ বছর আগে বদ্রীনাথের যোশীমঠ থেকে গোপাল গিরি নামে এক উচ্চমার্গের সন্ন্যাসী প্রথমে ঢাকায় এসে সাধন ভজনের জন্য উপযুক্ত একটি আখড়া গড়ে তোলেন। শঙ্করাচার্যের দশনামী সন্ন্যাসীদের অন্যতম গিরি সম্প্রদায়ের মন্দিরটিই কালক্রমে রমনা কালী মন্দির হিসেবে প্রসিদ্ধি লাভ করে। মূল কালীমন্দিরটি প্রায় ৩০০ বছরেরও আগে নির্মাণ করেন আরেক সাধু হরিচরন গিরি। তবে, মন্দিরটির প্রধান সংস্কার কাজ হয়েছে ভাওয়ালের রানী বিলাসমণি দেবীর আমলেই
মায়ের সামনে দাঁড়িয়ে ১৯৭১ এ বর্বর পাকিস্থানি সেনাদের ধ্বংসযজ্ঞের কথা ভাবলে এখনও যেন বুকটা কেঁপে ওঠে। ১৯৭১ সালের ২৬ ও ২৭ মার্চ- এই দুটো দিন রমনা কালী মন্দিরের পবিত্র ভূমি ঘিরে যে বিভীষিকার রাজত্ব তৈরি হয়েছিলো তা ইতিহাসের নিকৃষ্ট বর্বরতার একটি উদাহরণ। এক তীর্থভূমি রাতারাতি পরিনত হয়েছিলো বধ্যভূমিতে। ১৯৭১ সাল থেকে ২০০০ সাল- এই ৩০ বছর এখানে কোন মন্দিরই ছিল না।
জনশ্রুতি আছে যে, প্রায় সাড়ে ৫০০ বছর আগে বদ্রীনাথের যোশীমঠ থেকে গোপাল গিরি নামে এক উচ্চমার্গের সন্ন্যাসী প্রথমে ঢাকায় এসে সাধন ভজনের জন্য উপযুক্ত একটি আখড়া গড়ে তোলেন। শঙ্করাচার্যের দশনামী সন্ন্যাসীদের অন্যতম গিরি সম্প্রদায়ের মন্দিরটিই কালক্রমে রমনা কালী মন্দির হিসেবে প্রসিদ্ধি লাভ করে। মূল কালীমন্দিরটি প্রায় ৩০০ বছরেরও আগে নির্মাণ করেন আরেক সাধু হরিচরন গিরি। তবে, মন্দিরটির প্রধান সংস্কার কাজ হয়েছে ভাওয়ালের রানী বিলাসমণি দেবীর আমলেই
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন